রেকর্ড সংশোধন তথা হালকরণ
রেকর্ড সংশোধন তথা হাল করণের জন্যআপনাকে নামজারী/জমাভাগ জমা একত্র করতে হবে। আর এজন্য আপনাকে ১০(দশ)টাকারকোর্ট ফি সহ সহকারী কমিশনার(ভূমি)বরাবরে সাদা কাগজে দরখাস্ত করতে হবে।দরখাস্তের সাথে দলিলাদির ফটোকপি,পর্চা,ওয়ারিশান সনদ(প্রযোজ্য ক্ষেত্রেফারায়েজ এর কপি)দিতে হবে। আবেদনটি প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমিসহকারী কর্মকর্তা কর্তৃক তদন্ত করানো হবে।তদন্ত প্রতিবেদন প্রাপ্তির পরসহকারী কমিশনার(ভূমি)কর্তৃক শুনানী হবে। শুনানীর সময় মূল দলিল,পর্চা নিয়েআসতে হবে। প্রস্তাবটি মঞ্জুর হলে সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে যেয়ে নূন্যতম ২৪৫টাকা জমা দিয়ে ডি,সি,আর ও খারিজ খতিয়ান পেয়ে যাবেন।আর এজন্য আপনার সর্বোচ্চসময় লাগবে ৪৫ দিন।
ভূমি উন্নয়ন কর সংক্রান্ত
জমির শ্রেণীভেদে খাজনার পরিমান ভিন্নভিন্ন হয়। আপত্তি থাকলে এবং শ্রেণী পরিবর্তন করতে হলে শুনানীর জন্য ১০(দশ)টাকা ফি দিয়ে সহকারী কমিশনার(ভূমি) বরাবর আবেদন করুন।
অর্পিত সম্পত্তি(ভি,পি) ইজারা গ্রহণ
অর্পিত সম্পত্তি সাধারণত ১ (এক) বছরেরজন্য ইজারা দেওয়া হয়। জমি ও অবকাঠামোর ভিত্তিতে লীজ মানি নির্ধারিতহয়।নবায়নের প্রয়োজনে সহকারী কমিশনার(ভূমি) বরাবর ১০(দশ) টাকার কোর্ট ফি সহবাংলা বছরের শুরুতেই আবেদন করুন। নবায়ন মঞ্জুর হলে নির্ধারিত লীজমানিসংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসে পরিশোধ করে ডি,সি,আর সংগ্রহ করুন।
সার্টিফিকেট কেস
ভূমি উন্নয়ন কর বকেয়ার দায়ে আপনারবিরুদ্ধে সার্টিফিকেট কেস হতে পারে। এতে আপনার বাপ দাদার ভোগ দখলকৃত জমিনিলাম হয়ে যেতে পারে। সুতরাং এ দুর্ঘটনা এড়াতে সংশ্লিষ্ট উপজেলা ভূমি অফিসে নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করুন।
২৫ বিঘা পর্যন্ত কৃষিজমির খাজনা মওকুফ
হাল নাগাদ জমির বিবরণী দাখিল করেছেন, শুধুমাত্র কৃষিজমি যদি ২৫ বিঘা বা তার নিচে হয় তাহলে খাজনা মওকুফের সুযোগনিন। আর এ কাজে সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর দশ (দশ) টাকার কোর্ট ফি দিয়েআবেদন করুন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস